সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাকিরসহ ২৫ জনের নামে চাঁদাবাজির মামলায় দুইজন গ্রেপ্তার
সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনসহ ২৫ জনের নামে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী থানায় গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে।
এই মামলার আসামি উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা ও তাঁর একজন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই দিন রাতে উপজেলা শহরের শাপলা চত্বর-ভোলামোড় থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মামুনুর রশীদ মামলা ও গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত মোঃ সোহেল রানা উপজেলার রৌমারী বাজার গ্রামের নাসির উদ্দীনের ছেলে। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর সহযোগী সবুজ আহমেদের বাড়ি একই গ্রামে।
মামলার বরাতে পুলিশ জানায়, ২০২২ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) জাকির হোসেনের নির্দেশে ও সোহেল রানার নেতৃত্বে একদল যুবক রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের খেদাইমারী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ঢুকে শিক্ষক-কর্মচারীদের মারধর করে জখম করেন। শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করেন। এছাড়াও তাঁদেরকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। ওই ঘটনায় আব্দুল ওহাব মণ্ডল নামের এক শিক্ষক সম্প্রতি ২৫ জনের নামে ও অজ্ঞাত আরও ৮০ জনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। ওই মামলায় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা ও তাঁর সহযোগী সবুজ আহমেদকে উপজেলা শহরের শাপলা চত্বর-ভোলামোড় থেকে গতকাল রাত সাড়ে ১১টার সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোহেলের ছোট ভাই ও উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাহিদ হাসান সুমন জানান, ‘আমার ভাই এক সময় ছাত্রলীগ করতেন। তবে রাজনৈতিক পদ পেয়ে কখনো চাঁদাবাজি করেন নি। তাঁকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ওসি মামুনুর রশীদ জানান, ‘সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে। মামলায় দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনসহ ২৫ জনের নামে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী থানায় গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে।
এই মামলার আসামি উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা ও তাঁর একজন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই দিন রাতে উপজেলা শহরের শাপলা চত্বর-ভোলামোড় থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মামুনুর রশীদ মামলা ও গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত মোঃ সোহেল রানা উপজেলার রৌমারী বাজার গ্রামের নাসির উদ্দীনের ছেলে। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর সহযোগী সবুজ আহমেদের বাড়ি একই গ্রামে।
মামলার বরাতে পুলিশ জানায়, ২০২২ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) জাকির হোসেনের নির্দেশে ও সোহেল রানার নেতৃত্বে একদল যুবক রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের খেদাইমারী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ঢুকে শিক্ষক-কর্মচারীদের মারধর করে জখম করেন। শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করেন। এছাড়াও তাঁদেরকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। ওই ঘটনায় আব্দুল ওহাব মণ্ডল নামের এক শিক্ষক সম্প্রতি ২৫ জনের নামে ও অজ্ঞাত আরও ৮০ জনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। ওই মামলায় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা ও তাঁর সহযোগী সবুজ আহমেদকে উপজেলা শহরের শাপলা চত্বর-ভোলামোড় থেকে গতকাল রাত সাড়ে ১১টার সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোহেলের ছোট ভাই ও উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাহিদ হাসান সুমন জানান, ‘আমার ভাই এক সময় ছাত্রলীগ করতেন। তবে রাজনৈতিক পদ পেয়ে কখনো চাঁদাবাজি করেন নি। তাঁকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ওসি মামুনুর রশীদ জানান, ‘সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে। মামলায় দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’