জন্মদিনের পরদিনই অভিনেত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
২০তম জন্মদিনের ঠিক পরের দিন নিজ বাড়ি থেকে উদ্ধার হল কেরালার জনপ্রিয় মডেল তথা দক্ষিণী ছবির অভিনেত্রী সাহানার মরদেহ।
সাহানার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৩ মে ) কেরালার কোঝিকোড় শহরে সাহানার বাড়িতে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
সাহানা আত্মহত্যা করেছেন, না কি তাকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে? এই প্রশ্ন তুলছেন সাহানার মা। তার অভিযোগ, মেয়েকে খুন করেছেন সাহানার স্বামী সাজ্জাদ। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাহানা শেষ বার ফোন করেছিল। জন্মদিনে কী কী করল, সব জানাল। বলল, শুক্রবার আসবে দেখা করতে। খুব আনন্দ করেছে সেটাও জানিয়েছিল। তার পর হঠাৎ করে আত্মহত্যা করল, এটা মেনে নিতে পারছি না। আমি নিশ্চিত সাজ্জাদই খুন করেছে।
এ বিষয়ে সাহানার মায়ের অভিযোগ, সাজ্জাদ প্রায়শই সাহানাকে মেরে ফেলার হুমকি দিতেন।
সূত্রের খবর, কাতারে কাজ করতেন সাজ্জাদ। কিন্তু সাহানা দক্ষিণী ছবিতে অভিনয় ও বিজ্ঞাপনের কাজ শুরু করার পর তিনি কাতার থেকে ফিরে আসেন। রোজই সাহানার রোজগার করা টাকা দাবি করতেন তিনি, এমনটাই অভিযোগ। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া চলত।
আরসিএন ২৪ বিডি / ১৪ মে ২০২২
- নীলফামারীতে গাঁজাসহ দুইজন গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে পৃথক দুই অভিযানে ৮ কেজি গাঁজাসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানিক দল।
দফতরটির উপ-পরিদর্শক এনামুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানায়, বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে জেলা সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের বেঙমারী কামারপাড়া গ্রামের মৃত আব্বাস আলীর ছেলে মোঃ মন্টু মিয়া(৫০) কে ৩ কেজি গাঁজা এবং বুধবার(৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে সদর উপজেলার সংগলশী ইউনিয়নের দক্ষিণ বালাপাড়া গ্রামের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৫ কেজি গাঁজা সহ মৃত ছকিউদ্দিনের ছেলে মোঃ মজিবর রহমান(৫৪) কে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরো জানায়, উদ্ধার হওয়া গাঁজার মুল্য প্রায় ৫ লক্ষ টাকা। এ ঘটনায় নীলফামারী থানায় পৃথক দুইটি মামলা করে গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
নীলফামারী সদর থানার ওসি এম আর সাঈদ বলেন, বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) দুপুরে আসামীদের আদালতে মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
- নীলফামারীতে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) দুপুরে জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের জামাতিপাড়া গ্রামে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহত কৃষকের নাম হাছানুর রহমান (৪৫)। তিনি ওই এলাকার ইয়াকুব আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, হাছানুরের বাড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রি কাজ করছিলেন। হাছানুরও তাঁকে কাজে সহযোগিতা করছিলেন। এই সময় একটি সিলিং ফ্যানে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গেলে বিদ্যুতায়িত হয়ে আহত হন হাছানুর। তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইটাখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হেদায়েত আলী শাহ ফকির জানান, ‘ঘটনাটি মর্মান্তিক। এলাকায় ভালো মানুষ হিসেবে পরিচিত ছিলেন হাছানুর।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম আর সাঈদ।
- রংপুরে প্রতারক চক্রের দুইজন সদস্য আটক
রংপুরে প্রতারক চক্রের দুইজন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন গাইবান্ধা সদর উপজেলার জয়নাল আবেদীনের ছেলে শাহ আলম, এশাহকের ছেলে এনায়েত। তাঁদের কাছ থেকে একটি নকল স্বর্ণের বিস্কুট ও একটি অটোরিকশা জব্দ করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) সকাল বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাঁদের গ্রেপ্তার করে রংপুর মেট্রোপলিটন তাজহাট থানা পুলিশ। পুলিশ বলছে, তাঁরা দুইজনেই দীর্ঘদিন থেকে প্রতারণার সঙ্গে জড়িত।
পুলিশ জানায়, শাহ আলম ও এনায়েত দুইজনই বন্ধু। এনায়েত অটোচালক ও শাহ আলম সেই অটোর যাত্রী হয়ে বিভিন্ন শহরের ঘুরায়। অটোয় কোন যাত্রী উঠলে শাহ আলম সেই যাত্রীর সামনে কাগজে মোড়ানো নকল স্বর্ণের বিস্কুট কৌশলে ফেলে দেয়। ফাঁকা জায়গায় নেমে যাওয়ার সময় সেই স্বর্ণের বিস্কুট তিনি নিজেই তুলে যাত্রীকে দেখায়।
যাত্রী সেটাকে স্বর্ণ হিসেবে নিশ্চিত করলে শাহ আলম যাত্রীকে জানায়, তিনি গরিব মানুষ। স্বর্ণের বিস্কুট দিয়ে কী করবে, কোথায় বিক্রি করবে। এই জন্য তিনি স্বর্ণের বিস্কুটটি যাত্রীকে কিনে নিতে বলেন। এরপর সেটি যাত্রী সর্বনিম্ন ৫,০০০ টাকায় কিনে নিলে টাকা নিয়ে সটকে পড়েন শাহ আলম। পরে যাত্রীকে গন্তব্য নেমে দিয়ে দুইজনে এক হয়ে সেই টাকা ভাগ করে নেয়।
আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) সকালে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড় এলাকায় এমন ঘটনার গোপন তথ্য পায় তাজহাট থানা-পুলিশ। এরপর সেখানে অভিযান চালিয়ে প্রতারক চক্রের দুই সদস্য শাহ আলম ও এনায়েতকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
রংপুর মেট্রোপলিটন তাজহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম সরদার বলেন, ‘গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারি পার্কের মোড় এলাকায় দুইজন সোনার বার বিক্রি করতে এসেছে। আমরা এসে তাদের ধরার পর দেখি সেটি নকল সোনার বার। এরা দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণার সঙ্গে জড়িত।’
ওসি জানান, ‘যাত্রী সেজে স্বর্ণ বলে বিক্রি করে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিল তারা। এই ঘটনায় একটি নকল স্বর্ণের বার, একটি অটো জব্দ করে প্রতারকদের থানায় আনা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাকিরসহ ২৫ জনের নামে চাঁদাবাজির মামলায় দুইজন গ্রেপ্তার
সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনসহ ২৫ জনের নামে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী থানায় গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে।
এই মামলার আসামি উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা ও তাঁর একজন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই দিন রাতে উপজেলা শহরের শাপলা চত্বর-ভোলামোড় থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মামুনুর রশীদ মামলা ও গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত মোঃ সোহেল রানা উপজেলার রৌমারী বাজার গ্রামের নাসির উদ্দীনের ছেলে। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর সহযোগী সবুজ আহমেদের বাড়ি একই গ্রামে।
মামলার বরাতে পুলিশ জানায়, ২০২২ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) জাকির হোসেনের নির্দেশে ও সোহেল রানার নেতৃত্বে একদল যুবক রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের খেদাইমারী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ঢুকে শিক্ষক-কর্মচারীদের মারধর করে জখম করেন। শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করেন। এছাড়াও তাঁদেরকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। ওই ঘটনায় আব্দুল ওহাব মণ্ডল নামের এক শিক্ষক সম্প্রতি ২৫ জনের নামে ও অজ্ঞাত আরও ৮০ জনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। ওই মামলায় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা ও তাঁর সহযোগী সবুজ আহমেদকে উপজেলা শহরের শাপলা চত্বর-ভোলামোড় থেকে গতকাল রাত সাড়ে ১১টার সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোহেলের ছোট ভাই ও উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাহিদ হাসান সুমন জানান, ‘আমার ভাই এক সময় ছাত্রলীগ করতেন। তবে রাজনৈতিক পদ পেয়ে কখনো চাঁদাবাজি করেন নি। তাঁকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ওসি মামুনুর রশীদ জানান, ‘সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে। মামলায় দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনসহ ২৫ জনের নামে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী থানায় গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে।
এই মামলার আসামি উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা ও তাঁর একজন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই দিন রাতে উপজেলা শহরের শাপলা চত্বর-ভোলামোড় থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মামুনুর রশীদ মামলা ও গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত মোঃ সোহেল রানা উপজেলার রৌমারী বাজার গ্রামের নাসির উদ্দীনের ছেলে। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর সহযোগী সবুজ আহমেদের বাড়ি একই গ্রামে।
মামলার বরাতে পুলিশ জানায়, ২০২২ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) জাকির হোসেনের নির্দেশে ও সোহেল রানার নেতৃত্বে একদল যুবক রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের খেদাইমারী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ঢুকে শিক্ষক-কর্মচারীদের মারধর করে জখম করেন। শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করেন। এছাড়াও তাঁদেরকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। ওই ঘটনায় আব্দুল ওহাব মণ্ডল নামের এক শিক্ষক সম্প্রতি ২৫ জনের নামে ও অজ্ঞাত আরও ৮০ জনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। ওই মামলায় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা ও তাঁর সহযোগী সবুজ আহমেদকে উপজেলা শহরের শাপলা চত্বর-ভোলামোড় থেকে গতকাল রাত সাড়ে ১১টার সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোহেলের ছোট ভাই ও উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাহিদ হাসান সুমন জানান, ‘আমার ভাই এক সময় ছাত্রলীগ করতেন। তবে রাজনৈতিক পদ পেয়ে কখনো চাঁদাবাজি করেন নি। তাঁকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ওসি মামুনুর রশীদ জানান, ‘সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে। মামলায় দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
- পলাশবাড়িতে চালককে হত্যা করে অটোভ্যান ছিনতাই
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়িতে ধান খেত থেকে এক ভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এই সময় তাঁর সঙ্গে থাকা অটো ভ্যানটি পাওয়া যায় নি। পুলিশের ধারণা করছে তাঁকে হত্যা করে ভ্যান নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।
আজ শক্রবার (১১ অক্টোবর) সকালে পলাশবাড়ি থানা-পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। নিহতের নাম আলেফ উদ্দিন (৫৫)। তিনি গাইবান্ধা সদর উপজেলার পশ্চিম পিয়ারাপুরের মিয়ার বাজার গ্রামের মৃত ইউসুফ উদ্দিনের ছেলে।
পলাশবাড়ি থানা ও স্থানীরা জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ৩ জন যাত্রী নিয়ে বালুয়া থেকে অটো ভ্যান নিয়ে তিনি পলাশবাড়ির উপজেলা শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে পলাশবাড়ি উপজেলার মাঠেরহাট এলাকায় তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করে লাশ ধান খেতে ফেলে রাখে। হত্যাকারীরা তাঁর ভ্যানটি নিয়ে পালিয়ে যায়। আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) সকালে স্থানীয় লোকজন ধান খেতে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়।
পলাশবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী জানান, ধারণা করা হচ্ছে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর অটো ভ্যানটি নিয়ে হত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। এই বিষয়ে থানায় একটি নিয়মিত মামলা করা হয়েছে।
Average Rating