April 19, 2024
এন্ড্রয়েড ফোন না পাওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্নহত্যা

এন্ড্রয়েড ফোন না পাওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্নহত্যা

Read Time:2 Minute, 38 Second

এন্ড্রয়েড ভার্সন মোবাইল ফোন না পাওয়ায় পরিবারের উপর অভিমান করে ফরহাদ হোসেন নামে এক শিক্ষার্থী আত্নহত্যা করেছে।

এ ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার(৬ সেপ্টেম্বর) সাকাল ৮ টার দিকে।

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার দাসিয়ার ছড়ার দক্ষিন কামালপুর এলাকায়। নিহত ফরহাদ হোসেন ছিলেন মঈনুল হক উচ্চ বিদ্যলয়ের ৭ম শ্রেনির ছাত্র।

এ বিষয়ে নিহতের চাচা শাহিন আলম জানান, বেশ কয়েকদিন ধরে ফরহাদ হোসেন একটি এন্ড্রয়েড ভার্সন মোবাইল ফোন কিনে দেয়ার জন্য পরিবারকে চাপ দিয়ে আসছিল। দরিদ্র পরিবারে তার চাহিদা পুরণের সার্মথ না থাকায় তাকে অপেক্ষা করার জন্য বলে আসে।

তার পরেও তার বাবা কাজের সন্ধানে কুমিল্লা গিয়ে কাজ করে টাকা সংগ্রহ করে তাকে মোইল কিনে দেয়ার জন্য প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু বাবার টালবাহনা কথা বিশ্বাস না করে বৃহসপতিবার সকালে মায়ের ব্যবহৃত কাপড় পেঁচিয়ে নিজ ঘরের ধর্নায় গলায় ফাঁস দেয়।

পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে ফুলবাড়ী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।

এদিকে এ বিষয়ে মঈনুল হক উচ্চ বিদ্যলয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাই জানান, ফরহাদ হোসেন ছিলেন মেধাবী ছাত্র। শুনেছি তাকে মোবাইল কিনে না দেয়ায় অভিমান করে আর্তহত্যা করেছে।


ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশিদ জানান, গরীব পরিবারে দামি মোবাইল কিনে দেয়ার সামর্থ না থাকায় অভিমান করে ছেলে আর্তহত্যা করেছে ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনর্চাজ ফজলুর রহমান জানান, লাশ উদ্ধার করে পোস্ট মর্ডাম করার জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠানো হয়েছে।

আরসিএন ২৪ বিডি /৭ অক্টোবর ২০২২

  • গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬ জনের করোনা শনাক্ত

    দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে একই সময়ে আরও নতুন করে ১৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।

    আজ শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

    দেশে এ পর্যন্ত করোনায় মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯,৪৯৪ জনের। এছাড়াও শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৯,৮১৬ জনে।
    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও বাড়িতে উপসর্গবিহীন রোগীসহ ২৫ জন সুস্থ হয়েছেন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭,২৯৪ জন। একই সময়ে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩৮৮টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে এক কোটি ৫৬ লাখ ৮৬,৬৪৩টি।

    নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার চার দশমিক ১২ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩.০৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮.৪১ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১.৪৪ শতাংশ।

  • নারী হাজতিকে নির্যাতনের অভিযোগে দুই কারারক্ষীকে বদলি

    গাইবান্ধা জেলা কারাগারে একজন নারী হাজতিকে নির্যাতনের অভিযোগে প্রধান কারারক্ষিসহ দুইজন কারারক্ষীকে বদলি করা হয়েছে।

    গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে রংপুর কারা উপ-মহাপরিদর্শক মোঃ তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত পৃথক এ অফিস আদেশ দওেয়া হয়।

    বদলি দুইজন হলেন জেলা কারাগারের প্রধান কারারক্ষী মোঃ আশরাফুল ইসলাম ও কারারক্ষী মোছাঃ সাবানা বেগম।
    আদেশে মোঃ আশরাফুল ইসলামকে দিনাজপুর জেলা কারাগারে এবং মোছাঃ সাবানা বেগমকে ঠাকুরগাঁও জেলা কারাগারে বদলি করা হয়েছে। তাদের বদলি হওয়া কারাগারে গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    নির্যাতনের শিকার নারী হাজতির নাম মোছাঃ মোর্শেদা খাতুন সীমা। তিনি দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার চৌপুকুরিয়া গ্রামের তোফাজ্জল হোসেনের মেয়ে। তিনি গোবিন্দগঞ্জ থানার মাদক মামলার আসামি। সীমা প্রায় ৫ বছর ধরে গাইবান্ধা জেলা কারাগারে বন্দী।

    গত মঙ্গলবার নির্যাতনের বর্ণনা তুলে ধরে হাজতি সীমার উন্নত চিকিৎসা ও নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগীর মা করিমন নেছা।

    অভিযুক্তরা হলেন গাইবান্ধা জেলা কারাগারের প্রধান কারারক্ষী (সুবেদার) মোঃ আশরাফুল ইসলাম, নারী কয়েদি মোছাঃ মেঘলা খাতুন, রেহেনা ও আলেফা, কারারক্ষী তহমিনা এবং সাবানা, সিআইডি আনিছ ও হাবিলদার মোস্তফা।

    লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‌‘হাজতি মোর্শেদা খাতুন সীমা একটি মামলায় (হাজতি নং-৫০৮) প্রায় ৫ বছর থেকে গাইবান্ধা জেলা কারাগারে বন্দী। কিছুদিন আগে কারাগারে কর্মরত সুবেদার মোছাঃ আশরাফুল ইসলাম ও নারী কয়েদি (রাইটার) মোছাঃ মেঘলা খাতুনের মধ্যে চলমান অবৈধ কার্যকলাপ দেখে ফেলেন নারী হাজতি সীমা।;’

    ‘বিষয়টি জানতে পেরে সুবেদার আশরাফুল ও নারী কয়েদি মোছাঃ মেঘলা খাতুন সীমার ওপর ক্ষিপ্ত হন। ঘটনা জানাজানির ভয়ে তারা কারাগারের ভেতরে সীমাকে বিভিন্নভাবে মানসিক নির্যাতন করতে থাকেন। হাজতি সীমা এসব ঘটনা জানিয়ে জেল সুপারের কাছে বিচার দেবেন জানালে সুবেদার আশরাফুল তাকে ভয়-ভীতি ও হুমকি দেন। এক পর্যায়ে ২০ মার্চ দুপুরে সুবেদার আশরাফুলের নেতৃত্বে নারী কয়েদি মেঘলা, কারারক্ষী মোছাঃ সাবানা বেগমসহ কয়েকজন তাকে শারীরিক নির্যাতন করেন। পরে সেলের ভেতরে নিয়ে সীমাকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে রশি দিয়ে দুই পা বেঁধে আবারও মারধর করেন। এই নির্যাতনের ঘটনা বাইরে প্রকাশ করলে সীমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে।’

    অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ‘করিমন নেছা একাধিকবার তার মেয়ের সাথে সাক্ষাৎ করতে চাইলেও সে সুযোগ দেওয়া হয়নি। অবশেষে হাজিরার তারিখে আদালতে মেয়ের সাক্ষাৎ পান মা করিমন নেছা। এদিন সীমা মায়ের কাছে নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দেন এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের চিহ্ন দেখান।’

    অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত প্রধান কারারক্ষী মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘মোর্শেদা খাতুন একজন উগ্রপন্থী কয়েদি। বিভিন্ন সময়ে তিনি বন্দী কয়েদির নানাভাবে নির্যাতন করে কারাগারে প্রভাব বিস্তার করেন। প্রতিবাদ করায় এর আগেও তিনি বিভিন্ন কয়েদি এবং কারারক্ষীকে মারপিট পর্যন্ত করেছেন। এসব ঘটনায় এর আগেও তাকে দুইবার অন্য কারাগারে বদলি করা হয়েছিল।’

    ঘটনার দিন তিনি তার থাকার কক্ষের কাপড় রাখার জন্য অতিরিক্ত একটি র‌্যাক দখল করেন। সেটি খালি করতে বললে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে দুইজন নারী কারারক্ষীকে মারপিট করেন। পরে অন্য হাজতিদের সহযোগিতায় ওই দুই কারারক্ষীকে উদ্ধার করা হয়। কারারক্ষীদের করা মারপিটের ঘটনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে তিনি বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য দিয়ে অভিযোগ করেছেন।’

    কারারক্ষীদের বদলির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধা জেলা কারাগারের জেল সুপার মোঃ জাবেদ মেহেদী। তিনি বলেন, ‘কারাগারে এই ধরনের ঘটনা ঘটার কোনো সুযোগ নেই। যেহেতু অভিযোগ উঠেছে তাই আমারা তাদের বদলি করে দিয়েছি।’

  • ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ১৩ জন ভর্তি

    গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি এবং সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে আরও নতুন করে ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন।

    আজ শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

    এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭ জন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ২ জন রয়েছেন।
    গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট সাতজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট ১,৮২৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

    চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ১,৯৫২ জন। এরমধ্যে ১,২১৯ জন পুরুষ এবং ৭৩৩ জন নারী।

    গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। চলতি বছরের এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ২৪ জন। মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ এবং জন ১৩ জন নারী।

  • নীলফামারীতে জামায়াতের ৩ জন নেতা গ্রেপ্তার

    নীলফামারীতে গোপন বৈঠক থেকে জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী আইনজীবী আল ফারুক আব্দুল লতিফসহ ৩ জন নেতা গ্রেপ্তার হয়েছে।

    আজ শুক্রবার(১৯ এপ্রিল) সকাল ৮ টার দিকে জেলার সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ গ্রাম থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে সদর থানা পুলিশ। বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

    গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী আইনজীবী আল ফারুক আব্দুল লতিফ (৫৩), সৈয়দপুর উপজেলা জামায়াতের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক খয়রাত হোসেন বসুনিয়া (৫৪) ও সৈয়দপুর উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারী মোঃ মাজহারুল ইসলাম (৫২)।
    জেলা জামায়াতের সূত্র মতে, আসন্ন ২য় ধাপে সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী সৈয়দপুর উপজেলা শাখা আমীর হাফেজ আব্দুল মুনতাকিম সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদ-প্রার্থী। এই জন্য তার বাড়িতে নির্বাচন সংক্রান্ত বৈঠকের আয়োজন করেন তিনি।

    এদিকে পুলিশ জানায়, নীলফামারীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সৈয়দপুর সার্কেল) কল্লোল কুমার দত্ত নেতৃত্বে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সৈয়দপুর উপজেলা জামায়াতের আমীর আব্দুল মুনতাকিমের বাড়িতে গোপন বৈঠকের সময় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আব্দুল মুনতাকিমসহ কয়েকজন জামায়াত নেতা পালিয়ে যায়। তারা নীলফামারী সদর থানার একটি মামলার আসামী। সৈয়দপুর থানা পুলিশের সহযোগিতায় সদর থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে। নীলফামারী সদর থানার ওসি মোঃ তানভিরুল ইসলাম পিপিএম বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের আজ শুক্রবার বিকেলে জেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদলতের বিচারক আয়শা সিদ্দিকা তাদেরকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তিনি জানান, বিশেষ ক্ষমতা আইনে ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর নীলফামারী সদর থানায় দায়ের হওয়া মামলায় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

  • পার্বতীপুরে নৈশ্যকোচের ধাক্কায় এক গৃহবধূর মৃত্যু

    দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে নৈশ্যকোচের ধাক্কায় গোলবানু (৩৫) নামে এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পার্বতীপুর-ফুলবাড়ী মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি ঘনেশ্যামপুর কুটিপাড়া গ্রামের মোঃ লাবলু মিয়ার স্ত্রী।

    জানা যায়, বাবাকে দেখতে শ্বশুরবাড়ি হাবড়া ইউনিয়নের ঘনেশ্যামপুর কুটিপাড়া থেকে পলাশবাড়ী ইউনিয়নের দরগাপড়া গ্রামে আসেন গোলবানু। রাত ৯টার দিকে ছেলে মোঃ শাহাদত হোসেন (১০) ও ননদের স্বামী মোঃ সাজু মিয়াকে (২৪) নিয়ে ভ্যানযোগে ফের শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হন গোলবানু। কিছু সময় পর ভ্যানটি পার্বতীপুর-ফুলবাড়ী মহাড়কের এরশাদ নগর এলাকায় পৌঁছে।

    এই সময় পার্বতীপুর থেকে ছেড়ে আসা দ্রুতগতির একটি নৈশ্যকোচ ঘটনাস্থানে পৌঁছালে গোলবানু আতঙ্কিত হয়ে ভ্যান থেকে নেমে রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করেন। এতে বাসের ধাক্কায় তার মাথা ফেটে গুরুতর আহত হয়। পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় ভ্যানের অন্য যাত্রীরা অক্ষত রয়েছেন।

    খবর পেয়ে পার্বতীপুর মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) ঘটনাস্থান পরিদর্শন করে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি জানান, অভিযোগ না থাকায় আবেদনের প্রেক্ষিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
আমি এখন বিদায় নিতে প্রস্তুত Previous post আমি এখন বিদায় নিতে প্রস্তুত
দিনাজপুরে মাছ ধরতে গিয়ে ২ জনের মৃত্যু Next post দিনাজপুরে মাছ ধরতে গিয়ে ২ যুবকের মৃত্যু